প্রথম শেণি থেকে একাদশ শ্রেণির পর্যন্ত:
প্রথম শ্রেণি থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত যত্নসহকারে পড়ানো হয়।
ঊষা একাডেমিক কেয়ারের বৈশিষ্ট্য সমূহ:
- অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষক মণ্ডলী দ্বারা ক্লাস পরিচালনা।
- দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ কেয়ার নেয়া হয়।
- আবাসিক সুবিধা ও নির্বিড়ভাবে পর্যবেক্ষক করা হয়।
কোচিং এর শিক্ষক মণ্ডলী:
০১. মোছা: নিশাত জাহান, অর্থনীতি বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
০২. মোছা: হুমায়রা হিমু, বাংলা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
০৩. মোছা: শাকিলা আক্তার নীলা, অর্থনীতি বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
০৪. মো: ফাহিম, রসায়ন বিভাগ, গাইবান্ধ্যা সরকারী কলেজ, গাইবান্ধ্যা।
০৫. মোছা: শারমিন আক্তার, গণিত বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬. মো: রাশেদুজ্জামান, ইংরেজি বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: মো: শাহ্ আলম, বাংলা বিভাগ, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর।
বর্তমান পরিচালক: মোছা: নিশাত জাহান, অর্থনীতি বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
কোর্স কো-অডিনেটর:
ভর্তির জন্য যোগাযোগ: 01736-960513, 01773-098788
পড়ালেখায় উন্নতি করার কাযর্করী টিপস:
০১. প্রতিদিন
ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। ফলে আপনি অন্যদের থেকে বেশি সময় পাবেন পড়াশোনা করার জন্য।
০২. প্রতিদিন
নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখুন। এটি আপনাকে অন্যদের চেয়ে দিন দিন এগিয়ে নিযে যাবে।
০৩. আগামীকাল
কী পড়বেন তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই
প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। ভাগ ভাগ করে পড়লে ভালো লাগবে। [এর জন্য একটি নোট খাতা রাখা
যায় যার নাম হতে পারে ‘স্টাডি প্ল্যান নোট খাতা]
০৪. প্রতি
সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন সাবজেক্ট বা বই শেষ করবেন তা প্ল্যান করে খাতায় লিখে রাখুন।
এতে দ্রুত কোনো বই বা সাবজেক্ট শেষ করতে পারবেন।
০৫. কঠিন
বিষয়গুলো প্রতিদিন অল্প অল্প করে পড়ুন এবং লিখে লিখে হালকা শব্দ করে পড়ার চেষ্টা
করুন। এতে করে কঠিন বিষয়গুলো খুব ভালো করে শেখা হবে এবং বেশি দিন মনে থাকবে।
০৬. যে
কোনো বিষয়ে কন্সেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়ুন। নিজে নিজে না বুঝলে অন্যের সাহায্য নিন। না
বুঝে কোনো কিছু মুখস্থ করবেন না এবং পড়ার সময় পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।
০৭. মোবাইল,
ইন্টারনেট, ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ইমোতে কম সময় ব্যয় করুন। তবে
উষার ব্লগে সময় দিতে পারেন। এতে করে আপনার পড়ায় বেশি সময় দিতে পারবেন।
০৮. অযথা
আড্ডা বা ঘুরাফেরা করে সময় নষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আপনার মাথায় খারাপ ও
অনর্থক চিন্তা কম আসবে এবং বেশি করে পড়ার সুযোগ পাবেন।
০৯. প্রতিদিন
আপনার স্বপ্নটাকে অন্তত সকাল, বিকাল, রাতে ঘুমানোর আগে একবার করে স্মরণ করুন।
প্রয়োজনে আপনার স্বপ্নটিকে পড়ার টেবিলের উপর লিখে রাখতে পারেন। যেমন- ‘আমি ডাক্তার
হবো, আমি ইঞ্জিনিয়ার হবো, আমি ঢাকা বিশ্ববিবিদ্যালয় এর ছাত্র হবো, বিসিএস ক্যাডার হবো ইত্যাদি। এটি আপনাকে বেশি বেশি পড়তে উৎসাহ জোগাবে।
১০. নেতিবাচক
চিন্তাশীল মানুষদের পরিহার করে চলুন এবং যতটুকু সম্ভব ইতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের
সংস্পর্শে থাকার চেষ্টা করুন। এর ফলে আপনার ভিতরে ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা
জাগবে। কখনো হতাশ হবেন না। খারাপ সময়ে দৈর্য্
ধারণ করে লক্ষ্য ঠিক রেখে পরিশ্রম করে যান। ভালো ফল পাবেন।
১১. ‘স্বপ্ন
সেটা নয় যেটা ঘুমিয়ে দেখো, স্বপ্ন হলো সেটাই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না’-এপি জে
আবদুল কালাম।
১২. হোঁচট
খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।
No comments:
Post a Comment